দ্য আজাদ স্টাফ
বাংলাদেশ এখন কারাগার —— মির্জা আলমগীর
মহান বিজয় দিবস ২০১৯ উপলক্ষে মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১৭, ২০১৯, রাজধানীতে ঢাকায় বিএনপির শোভাযাত্রায় সাধারণ মানুষের ঢল নামে। এ সময় নেতাকর্মীরা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করে। এদিকে প্রকৃত রাজাকারদের বাদ দিতেই সরকার পাকিস্তানিদের তৈরি করা তালিকা প্রকাশ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, একই সঙ্গে স্মরণ করতে চাই, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে যিনি সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে একটা হতাশ জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
যখন রাজনৈতিক নেতারা পালিয়ে গিয়েছিলেন তখন তিনি সামনে এসে মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা করে আমাদের যুদ্ধে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আমরা স্মরণ করতে চাই, যে সময়ের মুক্তিযোদ্ধাদের যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিলেন।
মঙ্গলবার বিকালে তিনি স্বাধীনতা দিবসের বিএনপির বিজয় শোভাযাত্রা-পূর্ব সমাবেশে এই অভিযোগ করেন।
মির্জা আলমগীর বলেন, আপনারা পত্র-পত্রিকায় গতকালই দেখেছেন তারা অনেক কথা বলেছে এবং রাজাকারের তালিকা তৈরি করেছে। ঠিক ৪৮ বছর পরে কী প্রয়োজন হলো তালিকা তৈরি করার। রাজাকারের তালিকা ৪৮ বছর পরে তৈরি করার মধ্যে বলছেন যে, অনেক ভুল আছে। এটা কেন ভুল? ওটা পাকিস্তানিদের তৈরি করা তালিকা। তাহলে পাকিস্তানিদের তৈরি করা তালিকা দিয়ে আপনি রাজাকারের তালিকা দেবেন, সেটা আপনার তালিকা তো হবে না, এদেশের তালিকা তো হবে না। আমি বলতে চাই, এটা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে। দৃষ্টিভঙ্গিটা রাজনৈতিক। তারা মুক্তিযুদ্ধকে রাজনৈতিক একটা প্রোডাক্ট হিসেবে ব্যবহার করে, এটা তাদের একটা প্রোডাক্ট। ঠিক একইভাবে আজকে এই রাজাকারের তালিকা, মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা এসব তৈরি করে আসল মুক্তিযোদ্ধাদের, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের বাদ দিয়ে, প্রকৃত রাজাকার যারা তাদের বাদ দিয়ে তাদের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে পারে সেই ধরনের তালিকা প্রস্তুত করতে চায়। নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে বিকাল ৩টায় বিজয় শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শান্তিনগর মোড় হয়ে আবার পল্টনের কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। বর্ণাঢ্য ব্যানার-ফেস্টুন-জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার নেতাকর্মী এই এতে অংশ নেন। বড় আকারের জাতীয় পতাকা এবং দলীয় পতাকা, ঘোড়ার গাড়ি ও ব্যান্ড সঙ্গীতের দলও ছিল। কাকরাইলের নাইটেঙ্গল রেস্তোরাঁ মোড় থেকে যখন শুরু হয় তখন নয়াপল্টন থেকে ফকিরেরপুল মোড় পর্যন্ত সড়কে নেতাকর্মী-সমর্থকদের ঢল নামে, তিল পরিমাণ মানুষের ঠাঁই ছিল না ওই সড়কে। শুরু হওয়ার পর অতি কম সময়ের মধ্যে শান্তিনগর মোড়ে পৌঁছায় প্রথম ভাগ, তখন শেষ ভাগ ছিল নয়া পল্টনের সামনেই।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা করে বলেন, এরা (আওয়ামী লীগ) দাবি করে তারা নাকি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক-বাহক। অথচ মুক্তিযুদ্ধের সমস্ত চেতনাকে এরাই ধ্বংস করেছে, এরাই স্বাধীনতার পরে জনগণকে প্রতারণা করে তারা একদলীয় শাসনব্যবস্থা বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই আওয়ামী লীগই সেদিন মানুষের সমস্ত বাকস্বাধীনতা হরণ করে দিয়ে চারটি পত্রিকা রেখে সব পত্রিকা বন্ধ করে দিয়েছিল। আমরা সেই কথা ভুলে যাইনি। আমরা জানি যে, সেই আওয়ামী লীগের আমলেই এই দেশে দুর্ভিক্ষ হয়েছিল, এদেশে লাখ লাখ মানুষ সেদিন না খেতে পেরে মারা গিয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগই আজকে আবার জোর করে ক্ষমতা দখল করে আমাদের অধিকারগুলো কেড়ে নিয়ে আজকে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। তারা সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। এই রাষ্ট্রকে তারা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দিয়েছে, তারা বিচার বিভাগকে দলীয়করণ করেছে। মিডিয়াকে পর্যন্ত তারা আজকে নিয়ন্ত্রণ করছে। ফলে দেশে কোথাও গণতন্ত্রের কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, বেদনা-ক্ষোভ-ব্যথা নিয়ে আমরা এই বিজয় কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছি। আজকে এতে নেতৃত্ব দেয়ার কথা আমাদের মহান নেত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী যিনি একাত্তর সালে পাক সেনাদের হাতে বন্দি হয়েছিলেন, সেই নেত্রী। আজকে আমরা তাঁকে স্মরণ করছি। একই সঙ্গে স্মরণ করতে চাই, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে যিনি সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে একটা হতাশ জাতিকে স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। যখন রাজনৈতিক নেতারা পালিয়ে গিয়েছিলেন তখন তিনি সামনে এসে মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা করে আমাদের যুদ্ধে যেতে অনুপ্রাণিত করেছিলেন। আমরা স্মরণ করতে চাই, সে সময়ের মুক্তিযোদ্ধাদের যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে এসেছিলেন। আজকে ৪৮ বছর পরে সেই স্বাধীনতা নিয়ে এসে কী বলতে হচ্ছে? কী দেখতে হচ্ছে? একাত্তর সালে যে চেতনা ও যে স্বপ্ন-আশা নিয়ে আমরা যুদ্ধে নেমেছিলাম সেই আশা, সেই স্বপ্ন, সেই চেতনা সবকিছু ভেঙে খান খান হয়ে গেল। আমাদের সেই গণতন্ত্রের যে স্বপ্ন, গণতন্ত্রের যে চেতনা, গণতন্ত্রের যে আকাঙখা, সেই আকাঙখাকে এই দখলদারি সরকার যারা আজকে সম্পূর্ণ জোর করে, বন্দুক-পিস্তল দিয়ে রাষ্ট্রযন্ত্রকে বেআইনিভাবে ব্যবহার করে ক্ষমতা দখল করে আছে, তারা এদেশের মানুষের সমস্ত আকাঙখাকে ভেঙে দিয়েছে। যারা গণতন্ত্রের পক্ষে কথা বলেন তার ওপর নির্যাতন চালানো হয়, মামলা দেয়া হয়, গুম করে দেয়া হয়। আমাদের যে নেত্রী যিনি দেশের গণতন্ত্রের জন্য তার সারাটা জীবন ধরে লড়াই করেছেন, যিনি এখনো কারাগারে আছেন, তাঁকে জেলে আটকিয়ে রাখা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে দুর্বার আন্দোলনের জন্য সকলকে প্রস্তুতি নেয়ার আহবানও জানান বিএনপি মহাসচিব। বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, গণতন্ত্র আওয়ামী লীগের বাক্সে বন্দি। এই একটি সরকার গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকার জন্য সারা দেশের মানুষ শান্তিতে নেই। এই অন্যায়-অত্যাচার, এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে না পারলে আমরা আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারব না, আমাদের এদেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে পারব না, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারব না। আজকে এই বিজয় র্যালিতে এদেশের জাতীয়তাবাদী, গণতান্ত্রিক, দেশপ্রেমিক সকল জনগণের কাছে আমাদের আমাদের আবেদন-আহবানÑ আপনারা যে যে অবস্থানে আছেন, ঐক্যবদ্ধ হয়ে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে এই দেশের এই যে জগদ্দলপাথরের মতো বসে আছে সেই স্বৈরাচারের পতনের আন্দোলন এবং দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধ হোন।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম, বিজয় অর্জন করেছিলাম, আজকে আমাদের সেই বিজয়ের আনন্দ ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। এই বিজয় দিবসে আমাদের প্রিয় নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জেলে বন্দি আছেন। আমরা তাঁকে আইনি প্রক্রিয়ায় আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্ত করতে পারি নাইÑ এটা আমাদের ব্যর্থতা। কিন্তু আইনি প্রক্রিয়ায় যদি আমরা ব্যর্থ হয়ে থাকি, ইনশাল্লাহ আন্দোলনের মাধ্যমে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে আমরা মুক্ত করবো। প্রস্তুত হোন। ইনশাল্লাহ আমরা সমস্ত ব্যারিকেড ভেঙে আন্দোলনের মাধ্যমে দেশনেত্রীকে জেলের তালা ভেঙে আমরা মুক্ত করব। ইতিপূর্বে আমাদের বহু নেতাকর্মী রক্ত দিয়েছে, সামনে আমাদের আরো রক্ত দেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আজকে আমাদের উল্লাসের দিন নয়, আমাদের ভাববার দিন গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে এদেশের জেলখানায় আবদ্ধ রেখে আমাদের এই উল্লাস কতটুকু মানানসই। আসুন আমরা মরি-বাঁচি, আমরা ডু অর ডাই বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করি, বাংলাদেশকে মুক্ত করি।
সরকারের প্রতি উদ্দেশ করে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। অন্যথায় গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা হবে। সংক্ষিপ্ত সমাবেশের পর বিজয় শোভাযাত্রা শুরু হয়। বিএনপি মহাসচিবসহ স্থায়ী কমিটি সদস্যরা পায়ে হেঁটে এতে অংশ নেন। এতে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, আবদুস সালাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, শ্যামা ওবায়েদ, শামীমুর রহমান শামীম, সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুল ইসলাম হাবিব, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, শিশুবিষয়ক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, আবদুল আউয়াল খান, সেলিমুজ্জামান সেলিম, হারুনুর রশীদ, শহিদুল ইসলাম বাবুল, মাশুকুর রহমান, জলবায়ুবিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুজ্জামান শিমুল, নির্বাহী কমিটির সদস্য সেলিম রেজা হাবিব, আ ক ম মোজ্জামেল হক, আবু নাসের মুহাম্মাদ রহমাতুল্লাহ, সালাহ উদ্দিন ভূঁইয়া, হাসান মামুন, রফিক শিকদার, আমিনুল ইসলাম, রাজিব আহসান, আকরামুল হাসান, নিপুণ রায় চৌধুরী, মারুফ হোসেন, জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম নয়ন, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাদরেজ জামান, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান, মহিলা দলের সভানেত্রী আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদিকা সুলতানা আহমেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদিকা হেলেন জেরিন খান, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেইন, কৃষক দলের সদস্যসচিব হাসান জাফির তুহিন, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক রফিকুল ইসলাম মাহতাব, সদস্যসচিব আবদুর রহিম, তাঁতী দলের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম আহবায়ক বাহাউদ্দিন বাহার, ড. মনিরুজ্জামান মনির, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা বজলুল বাসিত আনজু, আহসান উল্লাহ হাসান, কাজী আবুল বাশার, কে এম মোয়াজ্জেম হোসেন, ইউনুছ মৃধা, নবী উল্লাহ নবী, জিএম শামসুল হক, ভিপি শামীম পারভেজ, সোহেল রহমান, তানভীর আহমেদ রবিন, মো. ইকবাল হোসেন, এবিএম রাজ্জাক, আলহাজ দেলোয়ার হোসেন দুলু, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম মিল্টন, যুবদল দক্ষিণের সভাপতি রফিকুল আলম মজনু, সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহীন, ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দল দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম, কৃষক দল নেতা নাজিম উদ্দিন মাস্টার, নাছির হায়দার, মো. মাইনুল ইসলাম, আলহাজ খলিলুর রহমান, ভিপি ইব্রাহিম, আলহাজ মিন্টু সওদাগার, মিয়া মো. আনোয়ার, এম জাহাঙ্গীর আলম, জিয়া পরিষদের মহাসচিব ড. এমতাজ হোসেন, ছাত্রনেতা আবেদ হাসান, নাজমুল হাসান, মিনহাজুল ইসলাম, রাজিব আহসান পাপ্পু, নাগরিক দলের সভাপতি সৈয়দ মো. ওমর ফারুকসহ অঙ্গসংগঠনের নেতারা ছিলেন। বিজয় র্যালি উপলক্ষে নয়াপল্টন, ফকিরেরপুল, বিজয়নগর, কাকরাইল, শান্তিনগরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে ব্যাপক পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অবস্থান দেখা যায়। র্যালির কারণে বিজয়নগরসহ বিভিন্ন সড়কে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই অবৈধ সরকার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক
Bangladesh Nationalists Party BNP বিএনপির অফিসিয়াল পেজবুক