দ্য আজাদ স্টাফ
যুদ্ধাপরাধীকে “শহীদ” বলায় রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা হলে মুক্তিযোদ্ধাকে রাজাকার অপরাধে সরকার প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় দুটির মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কেন রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা দেয়া হবে না?
ড. তুহিন মালিক
যুদ্ধাপরাধী মামলার একজন দন্ডপ্রাপ্তকে ‘শহীদ’ বলার কারনে যদি সেই পত্রিকার অফিস ভাংচুর করে এবং তার সম্পাদককে উঠিয়ে নিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা দিয়ে রিমান্ড দেয়া হয়।
তাহলে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান অসংখ্য বীর মুক্তিযোদ্ধাকে রাজাকার বানিয়ে দেবার কারনে সরকার প্রধান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় দুটির মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কেন রাষ্ট্রদ্রোহীতার মামলা দেয়া হবে না?
তিনি আরো বলেন : স্থগিত রাজাকার তালিকাটি করতে সরকারের খরচ হয়েছে ৬০ কোটি টাকা। কিন্তু মন্ত্রী মহোদয় জানালেন, ‘রাজাকারের তালিকাটি আমরা করি নাই। রাজাকারের এই তালিকাটি পাকিস্তান করেছে।’
তালিকাটি যদি পাকিস্তান করে থাকে, তাহলে ৬০ কোটি টাকা কোথায় খরচ হলো?
তার আগে পেজবুক অন্য এক মন্তব্যে বলেন;
রাজাকার তালিকায় থাকার কথা ছিল বেয়াইয়ের নাম। অথচ রাজাকার তালিকায় দিয়ে দিলেন বঙ্গবন্ধুর বেয়াইয়ের নাম।
এতদিন শুনেছি, ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ আর এখন দেখছি, ‘নিজেকে বাঁচাতে বাপের বদনাম।’
লেখক আইন বিশেষজ্ঞ ড. তুহিন মালিক